মুলত মগ জলদস্যুদের হাত থেকে এ জেলার উত্তরাঞ্চলের জন সাধারণকে রক্ষা করার জন্যই ১৮৪৫ সালে যশোর জেলার প্রথম মহকুমা করা হয় মাগুরাকে।
পাল রাজত্বের সময় এ অঞ্চলের উত্তর ও উত্তর পূর্ব অংশ শ্রীপুর ও রাজাপুর নামে পরিচিত ছিলো। দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব অংশ ভূষনা।
পরবর্তীতে দেশ স্বাধীন হবার পর প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের অংশ হিসাবে মাগুরাকে ১৯৮৪ সালে মহকুমা থেকে জেলায় উন্নীত করা হয়।
পীর গরীব শাহের মাজার, শ্রীপুর।
আঠারোখাদা সিদ্ধেশ্বরী মঠ, মাগুরা সদর।
ভাতভিটা টিলা, মাগুরা সদর, মাগুরা
রাজা সীতারাম রায়ের রাজবাড়ী, মহম্মদপুর।
রাজা শত্রুজিৎ রায়ের বাড়ী, মাগুরা সদর।
সাতদোহার ন্যাংটা বাবার সমাধি, মাগুরা সদর।
শ্রীপুরে বৌদ্ধ আমলের বিরাট রাজার রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ, শ্রীপুর।
সিন্ধাইনের প্রাচীন লোহার কারখানার ধ্বংসাবশেষ,শালিখা।
নদেরচাঁদ ঘাট, মহম্মদপুর।
গোপালগ্রাম মসজিদ, মাগুরা সদর।
অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থাপনাসমূহ:
রাজা রামচন্দ্রের বাড়ি ও পদ্নপুকুর
রামসাগর
সুখসাগর
পঞ্চরত্ন মন্দির ও কৃষ্ণসাগর
পদ্মপুকুর
রায়নগরের মঠ
সত্রাজিৎপুর মদনমোহন মন্দির
ভূষণা দুর্গ
সিদ্ধেশ্বরী মঠ
শ্রীপুর জমিদার বাড়ী
হজরত পীর মোকাররম আলী শাহ (র:) এর দরগাহ
নেংটা বাবার আশ্রম ও মন্দির
রাজা রামচন্দ্রের বাড়ি ও পদ্নপুকুর
রামসাগর
সুখসাগর
পঞ্চরত্ন মন্দির ও কৃষ্ণসাগর
পদ্মপুকুর
রায়নগরের মঠ
সত্রাজিৎপুর মদনমোহন মন্দির
ভূষণা দুর্গ
সিদ্ধেশ্বরী মঠ
শ্রীপুর জমিদার বাড়ী
হজরত পীর মোকাররম আলী শাহ (র:) এর দরগাহ
নেংটা বাবার আশ্রম ও মন্দির
রাজা সীতারাম রায়ের কীর্তিসমূহ:
মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুর উপজেলার পূর্ব নারায়ণপুর গ্রামে অবস্থিত কিংবদন্তীর রাজা সীতারাম রায়ে কীর্তিসমূহ।
এটি একটি স্থাপত্য কমপ্লেক্স।
সম্পূর্ণ এলাকাটিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে সীতারাম রাজার প্রাসাদ, দোলমঞ্চ, লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দির, তোষাখানা, কাচারি বাড়ি, দশভূজা মন্দিরসহ বিভিন্ন ইমারতের ধ্বংসাবশেষ।
স্থাপত্য কাঠামোসমূহ মোগল আমলে নির্মিত ধর্মীয় ও সেক্যুলার স্থাপনা।
স্থাপত্যসমূহ নির্মাণে চুন সুরকি ও ইট ব্যবহার করা হয়েছে।
ইটের আকৃতি বর্গাকার।
দোলমঞ্চ মন্দির:
মোহাম্মদপুর দুর্গনগরীর উত্তর-পূর্ব কোণেৃর দিকে এবং দুর্গ তোরণের কাছে পরবর্তীকালে নাটোরের মহারাজা রামচন্দ্র কর্তৃক খনিত পদ্মদিঘির প্রায় ৫০০মিটার উত্তরে একটি বিরাট দোলমঞ্চ রাজা সীতারাম কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল।
বর্গাকারে নির্মিত নিচের প্রকাণ্ড বেদির উপরে ছিল অপেক্ষাকৃত ছোট ও সামঞ্জস্যপূর্ণ দ্বিতীয় ও তৃতীয় বেদি।
তৃতীয় বেদির উপরে ছিল দোলমঞ্চের চূঁড়া।
মোঘল ও হিন্দু স্থাপত্যের সমন্বয়ে গঠিত মঞ্চের চূঁড়াটি গম্বুজাকারের হলেও চতুষ্কোণ ও কিছুটা দীর্ঘাকৃতির ছিল।
এখানেই হোলি উৎসবের সময়ে রাধাকৃষ্ণের বিগ্রহ স্থাপন করা হত।
দোলমঞ্চটি কিছুটা ক্ষতিগ্রস্থ অবস্থায় এখনও টিকে আছে