Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ইনোভেশনের তালিকা

মাগুরা জেলার ইনোভেশন প্রকল্পসমূহ কার্যক্রম ২০১৭

ক্রমিক নং

  •  

ইনোভেশন প্রস্তাবের নাম

ইনোভেশন প্রস্তাবের বিবরণ

  •  

জনাব মুহঃ মাহবুবর রহমান

জেলা প্রশাসক

  •  

মাগুরা কালেক্টরেটে স্থাপিত কম্পিউটার ল্যাবে কম্পিউটার বেসিক ও ফ্রি-ল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে যুব সমাজকে স্বাবলম্বী করা।

মাগুরা জেলার যুবসমাজকে বেসিক কম্পিউটার ও ফ্রি-ল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে ডিজিটাল মাগুরা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে জেলা প্রশাসক, মাগুরার কম্পিউটার ল্যাবে গত ১লা ডিসেম্বর, ২০১৫ খ্রিস্টাব্দ তারিখ থেকে এক মাসব্যাপী কম্পিউটার প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে ১6 টি ব্যাচে মোট 320 জনের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে এবং বর্তমানে ১7তম ব্যাচের প্রশিক্ষণ চলমান রয়েছে। ভবিষ্যতে যুবসমাজকে স্বাবলম্বী করার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে এই প্রশিক্ষণ উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।

  •  

জনাব মুহঃ মাহবুবর রহমান

জেলা প্রশাসক

  •  

ভূমি মেলা আয়োজনের মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধিকরণ।

মাগুরা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাগুরাতে ১৯ মে হতে ২১ মে  ২০১৫ সালে  মাগুরা কালেক্টরেট চত্বরে ০৩ দিনব্যাপি প্রথম ভূমি মেলার আয়োজন করা হয়।  এ মেলার উদ্দেশ্য হল ভূমি সংক্রান্ত বিভিন্ন আইন কানুন, ভূমি উন্নয়ন কর নামজারি, দলিল রেজিস্ট্রেশন, ভূমি জরিপসহ বিভিন্ন সেবার বিষয়ে সাধারণ জনগণকে অবহিত করা। ভূমির দক্ষ ব্যবস্থাপনা এবং সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করণের মাধ্যমে জনগনকে সেবা প্রদানের অঙ্গীকার নিয়ে এ মেলার আয়োজন করা হয়। এ মেলার মাধ্যমে জনসাধারণের মধ্যে ভূমির বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি হবে এবং ভূমি ব্যবস্থাপনার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পাবে।

  •  

জনাব মুহঃ মাহবুবর রহমান

জেলা প্রশাসক

  •  

গ্রাম দর্শন কর্মসূচির মাধ্যমে নাগরিক সমস্যার সমাধান

“একটি গ্রাম জাগলে একটি দেশ জাগবে” এই প্রতিপাদ্য নিয়ে শ্রীপুর  উপজেলায় ১৯.০৫.১৫ খ্রি: তারিখ গ্রাম দর্শন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে মহম্মদপুর উপজেলায় এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে গ্রামের নানা শ্রেণি পেশার কয়েক হাজার নারী পুরুষ অংশ নেয়। জেলা প্রশাসক,মাগুরা গ্রামের মানুষের কাছ থেকে নানা সমস্যা ও সম্ভাবনার কথা শুনেন এবং সমস্যার সমাধান নিয়ে আলোচনা করেন। গ্রামের মানুষ তাদের  আবেগ ও অনুভূতির কথা জানানোর সুযোগ পায়। গ্রাম দর্শনে বাল্য বিবাহ, যৌতুক, নারী নির্যাতন ,মাদকের কুফল, নারী অধিকার, নারীর ক্ষমতায়ন, নারী শিক্ষা, মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করা হয়। সরকারের বিভিন্ন নীতি ও উন্নয়ন সম্পর্কে সবাইকে অবহিত করা হয়। এধরণের কর্মসূচি গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মনোভাবের পরিবর্তনের সাথে সাথে সামাজিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে।

  •  

জনাব মুহঃ মাহবুবর রহমান

জেলা প্রশাসক

মাগুরা

ইটভাটা এলাকার পরিবেশ ও মানুষের জীবনমান উন্নয়ন।

এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ইটভাটা এলাকার মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হবে। ভাটায় উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে পরিবেশ দূষণ কমে আসবে। বৃক্ষরোপনের ফলে মনোরম পরিবেশের সৃষ্টি হবে। স্কুলগামী ছেলেমেয়েদের ঝরে পড়া রোধ হবে। ইটভাটা এলাকার মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন হবে।

  •  

জনাব মুহঃ মাহবুবর রহমান

জেলা প্রশাসক

  •  

বাল্য বিবাহের ঝুঁকিতে থাকা  শিক্ষার্থীদের সামাজিক ও আর্থিক সুরক্ষা প্রদান।

প্রকল্পটির লক্ষ্য ও ঊদ্দেশ্য : বাল্যবিবাহের ঝুঁকিতে থাকা অধ্যয়নরত মেয়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, মেয়েদের সামাজিক সুরক্ষা প্রদানে উদ্যোগ গ্রহণ,Dropout রোধে দরিদ্র শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টি করা।কারিগরি শিক্ষা অর্জনে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করা।

কর্মকৌশল : বাল্যবিবাহের ঝুঁকিতে থাকা অধ্যয়নরত মেয়েদের database তৈরি, চাহিদা নিরূপন এবং স্বেচ্ছাধীন তহবিল হতে সহায়তা প্রদান। নারীদের উন্নয়নে এলাকাভিত্তিক আর্থিক তহবিল গঠন ও ঝুঁকিতে থাকা মেয়েদের সহায়তা প্রদান। নারী শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সামাজিকভাবে সচেতন করে গড়ে তোলা। সহিংসতার শিকার নারীদের সহায়তা প্রদান। 

  •  

জনাব মোঃ মাহবুবুর রহমান

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও  আইসিটি), মাগুরা

ওয়েব পোর্টালে ‘স্বেচ্ছায় রক্তদান’ সেবাবক্স চালুকরণ।

জেলা পোর্টালে ‘স্বেচ্ছায় রক্তদান’ শিরোনামে সেবাবক্স খুলে স্বেচ্ছায় রক্তদাতাগণের মোবাইল নম্বর সহ নামের তালিকা সংযোজনের মাধ্যমে রক্তগ্রহীতার রক্তপ্রাপ্তি নিশ্চিতকরণ।

  •  

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি)

সম্প্রসারিত ফ্রন্ট ডেস্ক সেবার মাধ্যমে সরকারি ও বেসরকারি দপ্তরের সেবা প্রাপ্তি সহজীকরণ

ফ্রন্ট ডেস্কে এক/একাধিক প্রশিক্ষিত স্টাফ থাকবেন। সহায়ক হিসেবে ইন্টারনেট সংযোগসহ একটি কম্পিউটার থাকবে। জেলার কোন সরকারী ও বেসরকারী দপ্তর থেকে কি সেবা দেওয়া হয়, সেবামূল্য কত, দপ্তরের অবস্থান কোথায়, কে সেবা দেন, সংশ্লিষ্ট দপ্তরের যোগাযোগ নম্বর পূর্বেই সংগ্রহ করা থাকবে। এছাড়া সরকারী বিভিন্ন দপ্তরে ব্যবহৃত বিনামূল্যের ফর্ম সংগ্রহে থাকবে। ফ্রন্ট ডেস্কে কোন নাগরিক আসলে হাসিমূখে তাঁর চাহিদামাফিক সেবা প্রদান করবে।

  •  

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, শ্রীপুর, মাগুরা

  • অটোমেশন সিস্টেমের মাধ্যমে ভূমি ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়ন ও নাগরিক সেবা বৃদ্ধি

অটোমেশন সিস্টেমের মাধ্যমে ভূমি ব্যবস্থাপনার আধুনিকরণ ও নাগরিক সেবা বৃদ্ধি পাবে। নামজারী ও জমাখারিজ, ১৫০ ধারার রিভিউ মিসকেস, অর্পিত, পরিত্যক্ত ও খাস সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা, অনলাইনে বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রেরণ, বিভিন্ন রেজিস্টার স্বয়ংক্রিয় উপায়ে তৈরি ও সংরক্ষণ, ভূমি উন্নয়ন করের দাবী ও আদায় নির্ধারণ এবং পেমেন্ট গেটওয়ের মাধমে তা সহজে আদায়, সেবাগ্রহীতাগণকে আবেদনের অগ্রগতির বিষয়ে এসএমএস নোটিফিকেশন প্রেরণ ও ওয়েবসাইটে হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করা হবে।

  •  

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, শ্রীপুর, মাগুরা

  • উপজেলা ভূমি অফিসে সেবা প্রত্যাশিদের জন্য ভূমির কথানামক সেবা কেন্দ্র নির্মাণ

সেবা প্রত্যাশিগণ এই কেন্দ্রে বসে তাদের আবেদনগুলো সম্পন্ন করতে পারবে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) মামলার শুনানী গ্রহন করতে পারবেন। এই সেবা কেন্দ্রে সেবা প্রত্যাশিগণ নির্দিষ্ট স্থানে বসে সেবা গ্র্রহন করতে পারবে। এর ফলে সেবা প্রত্যাশিগণ স্বাচ্ছন্দের সাথে ভূমি অফিসের সেবা গ্রহন করতে পারবে। সহকারী কমিশনা(ভূমি) এর কাজের স্বচ্ছতা ও  গ্রহনযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে। ভূমি অফিসের কাজে গতিশীলতা আসবে।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা
  • স্থাপন।

শালিখা উপজেলা ইকোপার্ক স্থাপন। শালিখা উপজেলার আড়পাড়া বাজারের পশ্চিম পার্শ্বে খাল পাড়ে রয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এর অপূর্ব লীলাভূমি। উক্ত স্থানে ইকোপার্ক স্থাপন করা হচ্ছে।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা
  • উপজেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মিড-ডে মিল চালুকরণ।

প্রাথমিক বিদ্যালয়কে শিশুর খাদ্যাভ্যাস অনুযায়ী দুপুরের খাবারের নিশ্চিত করে বিদ্যালয়কে শিশুর নিকট আকর্ষনীয় করা, ঝরে পড়া রোধ ও এলাকার সাধারণ মানুষকে বিদ্যালয়ের সাথে সম্পৃক্ত করা ও বিদ্যালয়ে মিড-ডে মিলের মাধ্যমে বিদ্যালয়ে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা
  • ডাইমেনশনাল এসএমএস সার্ভিস সফটওয়ারের মাধ্যমে সভার নোটিশসহ যে কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপজেলা পরিষদের সকল কমিটির সদস্যদের নিকট দ্রুত পৌছানো।

সভার সকল সদস্যের মোবাইল ফোন নম্বর সংগ্রহ করে মোবাইল মাল্টি ডাইমেনশনাল এসএমএস সার্ভিস সফটওয়ারের মাধ্যমে সভার নোটিশসহ যে কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নির্ধারিত সভার ৭২ ঘন্টা পূর্বে সকল সদস্যদের মোবাইল নম্বরে মোবাইল মেসেজের মাধ্যমে সভার নোটিশ পৌছানো যায় এবং ই-মেইলরের মাধ্যমে সভার কাযবিবরণী সকলের নিকট সঠিক সময়ে পৌছানো যায়।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

“Uno Shalikha Magura” ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও “Uno Shalikha” ফেসবুক পেজ খোলা এবং মুক্ত মঞ্চ তৈরি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের “Uno Shalikha Magura” নামক আইডতে সংযুক্ত হয়ে এবং “Uno Shalikha” নামক পেজে লাইক দিয়ে যে কেউ শালিখা উপজেলার সকল কার্যক্রমের তথ্য এবং স্থিরচিত্র/ভিডিও দেখতে এবং জানতে পারবে। উপজেলা পরিষদের মুক্ত মঞ্চে বিভিন্ন অনুষ্ঠান অত্যন্ত সুন্দরভাবে আয়োজন। উপজেলার যে কোন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, জাতীয় দিবসগুলিতে অনুষ্ঠিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নির্মিত মুক্ত মঞ্চে আয়োজন করে অনুষ্ঠানকে সাফল্যমন্ডিত করা সহজ হচ্ছে।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা
  • মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করণের মাধ্যমে, আত্নকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে ও বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা বেস্টনির আওতায় এনে শালিখা উপজেলাকে বাল্যবিবাহমুক্ত ঘোষণা।

বাল্যবিবাহ রোধকল্পে শালিখা উপজেলায় একটি কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। পরিকল্পনার আলোকে উপজেলা কোর কমিটি, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কমিটি, বিদ্যালয় ওয়াচ কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রত্যেক ইউনিয়ন কমপ্লেক্স নিবাহ রেজিস্টারের কার্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। উপজেলার সকল পরিবারকে জরিপ করে উপাত্ত বিশ্লেষণের জন্য ডেটাবেইজ তৈরি করা হয়েছে। বাল্যবিবাহ ঝুকিতে থাকা পরিবারগুলিকে বিশেষ পর্যবেক্ষণে আনা হয়েছে। বাল্যবিবাহের ঝুকিতে থাকা পরিবারকে নিয়ে সচেতনাতামুলক উঠান বৈঠক করা হচ্ছে। বাল্যবিবাহের তথ্য সংগ্রহের জন্য প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অভিযোগ বক্স খোলা হয়েছে। বাল্যবিবাহের ঝুকিতে থাকা বালিকাদের লাল কার্ড প্রদান করা হয়েছে। বাল্যবিবাহ রোধে কাজী, পুরোহিত ও নিবন্ধকদের সাথে সভা করা হচ্ছে।

  •  

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা, মাগুরা

বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়ন বৃদ্ধি নিশ্চিতকরণ

জেলা সচেতনতা বৃদ্ধি রিসোর্স টিম গঠনপূর্বক জেলা পর্যয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের নিয়ে জেলা, পৌরসভা ও সদর উপজেলা পর্যায়ে সচেতনতামূলক ওয়ার্কসপ অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ওয়ার্কসপে গৃহীত সিদ্ধান্ত সমূহ পরবর্তীতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে যথাযথোভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে কিনা তার পর্যবেক্ষণ করা এবং ফলাফল মনিটরিং করা।

  •  

বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা, মাগুরা পৌরসভা

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে সেবা সহজীকরণ

ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ডিজিটাল সেবা কেন্দ্র স্থাপন।  প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে সকল প্রকার পৌর নাগরিক সেবা প্রদান। সেবা ব্যবস্থা আধুনিক এবং ডিজিটাইলজড করণ। সেবা গ্রহীতাগণের ওয়ার্ড সেবা কেন্দ্র আবেদন দাখিলের মাধ্যমে নির্ধারিত ফিসের বিনিময়ে একই স্থান থেকে প্রত্যাশিত সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিতরন।সেবা কেন্দ্র দায়িত্ব প্রাপ্ত উদ্যোক্তাগণের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পৌর নাগরিক সেবা প্রদান।

  •  

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, মাগুরা সদর

কমিউনিটি ক্লিনিকে সেবা বিকেন্দ্রীকরণ ও স্থানীয় জনগণের তথ্য ভান্ডার তৈরী

কমিউনিটি ক্লিনিকে আগত রোগীদের রোগ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করা যা রোগীদের নিয়মিত ফলোআপ নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে।

  •  

উপজেলা কৃষি অফিসার, মাগুরা সদর

উপজেলা কেন্দ্রিক কল সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে দ্রুত ও স্বল্প খরচে কৃষি পরামর্শ পদান।

উপজেলা কৃষি অফিসে নিদৃষ্ট মোবাইল নম্বারের মাধ্যমে কৃষকদের মোবাইলে পরামর্শ প্রদান।

  •  

উপজেলা কৃষি অফিসার, মাগুরা সদর

বিষমুক্ত ও নিরাপদ ফল প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে ফল আবাদি কৃষক কে উদ্ধুদ্ধ করণ ও পরামর্শ প্রদান।

বিষমুক্ত ও নিরাপদ ফল প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে ফল আবাদি কৃষক কেপ্রশিক্ষণ প্রদান।

  •  

সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা, মাগুরা সদর

আধুনিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ সহজীকরণ ও প্রাকৃতিক জলাশয়ে খাঁচায় মাছ চাষ।

নদীতে খাঁচায় মাছ চাষ করলে চাষীর নিজস্ব জলাশায়ে প্রয়োজন হয় না। একই জলাশয়ে প্রাকৃতিক মাছ ও কার্প জাতীয় মাছের চাষ করা যায় বলে উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।

  •  

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, মাগুরা

সেবা সহজীকরন কর্মসূচি গ্রহণ।

জেলার ১২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ রয়েছে। এ বিদ্যালয়সমূহে প্রতি শ্রেণিতে প্রতিদিন কমপক্ষে ০১ টি করে ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করে উপস্থাপন করা হবে। সপ্তাহের সিডিউল এ কার্যালয়ে প্রেরণ করবে। সে অনুযায়ী পরিদর্শন কর্মকর্তাগণ পরিদর্শন করে প্রতিবেদন দিবেন।পার্শ্ববর্তী যে বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ নেই, সে বিদ্যালয়ে প্রতি ১৫ দিনে ০১ বার ০২টি শ্রেণিতে ডিজিটাল কনটেন্ট উপস্থাপন করা হবে। এ বিদ্যালয়গুলিতে নিয়মিত ই-মেইল ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস হতে 03 দিনের মধ্যে পিআরএল ও পেনশন কেস নিস্পত্তি করা এবং এ আদেশের কপি উপজেলা শিক্ষা অফিস ও যে সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ রয়েছে, সে সব বিদ্যালয়ের ই-মেইলে তাৎক্ষণিকভাবে প্রেরণ করা। চূড়ান্ত জিপিএফ ০২ দিনের মধ্যে নিস্পত্তি করা এবং এ আদেশের কপি উপজেলা শিক্ষা অফিস ও যে সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ রয়েছে, সে সব বিদ্যালয়ের ই-মেইলে তাৎক্ষণিকভাবে প্রেরণ করা।

  •  

জেলা তথ্য অফিসার, মাগুরা

জনগনকে সরকারি দপ্তরের তথ্যে প্রবেশাধিকার নিশ্চিৎ করণ।

মাগুরা জেলার সরকারি দপ্তরসমূহের মৌলিক ও চলমান উন্নয়ন কর্মকান্ডের হালনাগাদ তথ্য সংগ্রহ, ডাটাবেজ তৈরি, জেলা তথ্য অফিসে সংরক্ষণ এবং জেলা তথ্য বাতায়ন, উপজেলা ও ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের সংঙ্গে লিংকেজ স্থাপন করে তথ্যসমূহ প্রতিনিয়ত আপডেটকরণ।

  •  

জেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা, মাগুরা

দরিদ্রবান্ধব সেবা প্রদান ব্যবস্থা প্রবর্তন লাইভস্টক ভিলেজ গঠন।

'দরিদ্রবান্ধব সেবা প্রদান ব্যবস্থা' প্রবর্তন। এ লক্ষে লাইভস্টক ভিলেজ গঠন করা।

  •  

জেলা হিসাব রক্ষন অফিসার, মাগুরা

পেনশনারদের সেবা সহজিকরণ উদ্যোগ

পেনশন হোল্ডারদের হিসাবরক্ষণ অফিস ও ব্যাংকের পরিবর্তে শুধুমাত্র ব্যাংকের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে পেনশনের টাকা উত্তোলনের ব্যবস্থা। পেনশন হোল্ডারদের বসার জন্য একটি সেড নির্মান ব্যবস্থা ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা। পেনশন হোল্ডারদের সপ্তাহে যেকোন ২ দিন মেডিকেল চেকআপ ও বিনামূল্যে প্রয়োজনীয় ঔষুধের ব্যবস্থা। কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ইন-হাউজ ট্রেনিং আয়োজন। পিআরএলরত এবং পিআরএলে গমনের অপেক্ষায় আছে এমন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পেনশন সম্পর্কিত মত বিনিময় সভা আয়োজন করা যেতে পারে।

  •  

সুপার, পিটিআই

২০টি ডিপ্লোমা-ইন-প্রাইমারী এডুকেশন(ডিপিএড) প্রশিক্ষণ বিদ্যালয়ে ডিপিএড প্রশিক্ষণের ফলপ্রসূতা নিরূপণ

১. শিক্ষকদের শ্রেণী কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা।

২. স্বল্পমেয়াদী প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।

  •  

মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা (সিনিয়র), শালিখা

গুণগত মানসম্পন্ন মৎস্য সম্পদ উৎপাদনের দ্বারা নিরাপদ প্রাণিজ আমিষ গ্রহণপূর্বক জনসাধারণের উন্নতির মাধ্যমে দক্ষ ও কর্মমুখী জনশক্তি তৈরি, দরিদ্র বিমোচন ও প্রযুক্তিগত পদ্ধতি ব্যবহারে উৎকর্ষ সাধন

১. পুকুর পাড়ে/জলাশয়ের পাড়ে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান।

২. ক্লাসরুম পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণ দান। ৩. পুকুর/জলাশয়/ঘের এর নিয়মীত মনিটরিং করণ। ৪. বিষাক্ত প্রিজারভেটিভস (যা স্থাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, যেমন-ফরমালিন) ব্যবহার করণ করে মৎস্য ও মৎস্যজাত দ্রব্য সংরক্ষণ ও ভোক্তার প্রণিজ আমিষ/খাদ্য হিসেবে ব্যবহার কৌশল সম্পর্কে অবহিতকরণ। ৫. নিরাপদ মাছ চাষ পদ্ধতি-এর উপর গুরুত্ব আরোপ ।

  •  

জনাব ইয়াসমিন আক্তার, প্রধান শিক্ষক, আড়পাড়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শালিখা, মাগুরা

শিক্ষার্থীদের সততা, নীতি-নৈতিকতা, মূল্যবোধের অবক্ষয়রোধ ও মহানুভবতার শিক্ষাদানে উদ্ভাবনী কৌশলের ব্যবহার।

শিক্ষার্থীদের আচরনে স্থায়ী পরিবর্তন তথা দেশ প্রেম ও সাধারণ মানুষের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করতে উৎসাহিত করা। তিন স্তর বিশিষ্ট পর্যবেক্ষণ কমিটি – শিক্ষকদ্বারা গঠিত তিনস্তর বিশিষ্ট পর্যবেক্ষণ কমিটি দিয়ে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক গুনাবলী অর্জন করানো। এজন্য অনেস্টি সপ, মহানুভবতার দেয়াল সহ অন্যান্য কার্যক্রম।

  •  

জনাব বিরাজ মোহন কুন্ডু, উপজেলা সমবায় অফিসার, মাগুরা সদর

সমাবায়ের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও টেকসই উন্নয়ন।

সমাবায়ের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের কার্যক্রমকে প্রসারিত করা এবং উৎপাদনকৃত পন্য সামগ্রীর অন লাইন বাজার ব্যবস্থা সৃষ্টি করা।

  •  

মোসা আজমিরি খাতুন, বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা, মাগুরা পৌরসভা, মাগুরা

জেন্ডার এ্যাকশন প্লান (GAP) ও দারিদ্র নিরসন কর্মপরিকল্পনা (PRAP) প্রনয়ন ও ৯ নং ওয়ার্ডে ই-হেলথ সেবা বিষয়ক সচেতনতামূল পাইলটিং কর্মসূচীর মাধ্যমে স্বাস্থ সেবা সহজীকরণ।

পৌরসভার বসবাসরত নারী এবং দারিদ্রদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা, আর্থিকভাবে স্বচ্ছল করা, আয়বর্ধক বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহন করা।

  •  

জনাব বুলবুলী খাতুন, সহকারী প্রোগ্রামার, শালিখা, মাগুরা

ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে জনগণের সমস্যা/জিজ্ঞাসা দপ্তর অনুযায়ী গ্রহন এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তার সমাধান/উত্তর ওয়েব পোর্টালে প্রদান।

জেলা/উপজেলা ওয়েব পোর্টালে নিদৃষ্ট একটা লিংক খুলতে হবে যেখানে জনগণ এবং বিভিন্ন সরকারী দপ্তর এক্সেস করতে পারবে। এখানে প্রতিটা সরকারি দপ্তরের আলাদা আলাদা অপশন থাকবে। যার যেই দপ্তর দরকার সেই দপ্তরের আপশনে তার সমস্যা/জিজ্ঞাসা প্রদান করবে এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তর সেই আপশনে সমাধান/উত্তর প্রদান করবে।

  •  

জনাব আহম্মদ আল হোসেন

জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা, মাগুরা

শিশুর মানসিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশ সাধন

দরিদ্র ও পথশিশুদের নির্বাচন করার পর তাদের একটি ডাটাবেইজ তৈরী করা হবে। স্থানীয়ভাবে তাদের জন্য বিশেষায়িত সাংস্কৃতিক প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে। এজন্য স্থানীয়ভাবে স্বেচ্ছাসেবক ও স্বল্পবেতনভুক্ত শিক্ষক নিয়োগ করা হবে। প্রশিক্ষণ প্রদানের পর তাদের সুপ্ত মেধা ও প্রতিভা স্ফুরণের সুযোগ তৈরীর জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে। তাদেরকে বিভিন্ন জাতীয় দিবসে/কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করে জাতীয় সাংস্কৃতির মূলধারায় সম্পৃক্ত করা হবে।

  •  

জনাব ফাতেমা জহুরা

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা, মাগুরা

দু:স্থ মহিলাদের তৈরী হস্ত শিল্প (সোপিছ,ব্যাগ,পার্স ও মাগুরার ঐতিহ্যবাহী কাঁথা) অন-লাইনের মাধ্যমে বিক্রয়ের ব্যবস্থা করা।

মাগুরা জেলার দু:স্থ, অসহায় মহিলারা বিভিন্ন স্থান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে দ্রব্যাদি তৈরি করছে, বিক্রির তেমন কোন উল্লেখযোগ্য ব্যবস্থা না থাকায় কোন প্রশিক্ষণ কাজে আসছে না। জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ের সহযোগীতায় ফেসবুক ও অন-লাইনে বিক্রয়ের ব্যবস্থা করা।

  •  

জনাব সরোজ কুমার দাস

সহকারী পরিচালক,

জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো, মাগুরা

টেকসই সাক্ষরতা ও জীবন দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প বাস্তবায়নে পারিবারিক শিক্ষার (Family Literacy)ধারণা সম্পৃক্তকরণ

এটি এমন একটি ধারণা যার মাধ্যমে একটি পরিবার তার সদস্যদের মধ্যে আন্ত:যোগাযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে সাক্ষরতা তথা শিক্ষা ও জীবন দক্ষতার অধিকতর উন্মেষ ঘটিয়ে পরিবারের তথা সমাজের অধিকতর কল্যাণ সাধন করতে পারে। যেমন: ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নিরক্ষর শিক্ষার্থীরা মূলত: মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্পের অন্তর্ভূক্ত। একটি কেন্দ্রে পিতা ও পুত্র বা মাতা ও কণ্যা শিক্ষার্থী থাকতে পারেন। আবার এ পরিবারের এক বা একাধিক সদস্য স্কুল/কলেজের শিক্ষার্থী থাকতে পারেন। এ ক্ষেত্রে যদি এ পরিবারের স্কুল বা কলেজ পড়ুয়া সদস্য বয়স্ক শিক্ষার বই পড়ে তাহলে ঐ সদস্য জীবন দক্ষতার অনেক ধারণা পাবে যা তার পাঠ্য বইয়ে নেই। আবার সে ঐ বই পড়ার সময় পরিবারের যিনি কেন্দ্রের শিক্ষার্থী তাকে পড়তে ও বুঝতে সাহায্য করতে পারেন। একই রকমভাবে বয়স্ক শিক্ষার্থী পরিবারের অন্য সদস্যদেরকে বই থেকে প্রাপ্ত জীবন দক্ষতার বিষয়গুলো বুঝতে পারেন এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অধিকতর কনিষ্ঠ সদস্যকে বই পড়তে সাহয্য করতে পারেন।

  •  
  • : শিরিনা খাতুন, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা, মহম্মদপুর, মাগুরা

কিশোরীদের প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা প্রদান।

কিশোরীদের বয়ঃসন্ধিকালে প্রজনন স্বাস্থ্য সুরক্ষা বাস্তবায়নে প্রশিক্ষণ মডিউল তৈরি করা হয়েছে। উক্ত প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে কিশোরীদের প্রজনন স্বাস্থ্যের সুরক্ষা হবে ও দীর্ঘমেয়াদি রোগের সম্ভবনা কমে যাবে এবং তারা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবে। বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ প্রভাব পড়বে এবং কিশোরীদের মধ্যে শিশু বিবাহ বিরোধী মনোভাব সৃস্টি করা সম্ভব হবে। ফলে কিশোরীদের ঝরে পড়া রোধ করা যাবে। প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক লব্ধ জ্ঞান তারা এক অন্যের সাথে শেয়ার করবে। অভিভাবক ও স্কুল কর্তৃপক্ষ সচেতন হবে এবং এ বিষয়ে স্কুলে নিয়মিত পাঠদান করবে।

  •  

জনাব শেখ মাহেনুল হক, উপপরিচালক, জেলা সমাজসেবা কার্যালয়, মাগুরা

সমাজসেবা অধিদফতর কর্তৃক Management Information System (MIS) এর মাধ্যমে ডিজিটাল ভাতা ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম।

এই সিস্টেম এর মাধ্যমে ভাতা কার্যক্রম যেমন বয়স্ক ভাতা, বিধবা, স্বামী পরিত্যক্ত দু:স্থ মহিলা ভাতা ও অস্বচ্ছল প্রতিবন্ধি ভাতাভোগী পরিচালনা করা যায়। MIS এর মাধ্যমে উপকারভোগীর আবেদন গ্রহণ এবং জাতীয় পরিচয়পত্র ও জন্মনিবন্ধন সনদের তথ্যের ভিত্তিতে আবেদনপত্রের গ্রহণযোগ্যতা যাচাই করা সম্ভব এবং ডুপ্লিকেট আবেদনকারী পৃথক করা সম্ভব।

  •  
  • তাহেরা জেসমিন, উপজেলা সমাজসেবা অফিসার, মহম্মদপুর, মাগুরা
  • পরিশোধ সহজীকরণ।

সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক প্রদেয় ভাতা সহজে ভাতাভোগীরদের নিকট পৌছানো। ভাতা গ্রহনের এসব অসুবিধা পরিহারের জন্য ব্যাংকে পৃথক কাউন্টারের মাধ্যমে ভাতা পরিশোধ এর ব্যবস্থা করলে ভাতাভোগীগণ অতি সহজে ভাতা উত্তোলন করতে পারে এবং প্রতি ৩ মাস অতিক্রম হওয়ার পর পরই নির্দিষ্ট দিন হতে ভাতা পরিশোধ করার ব্যবস্থা গ্রহন এবং ইউনিয়ন ভিত্তিক ভাতা প্রদান করা যেতে পারে তাতে  অতি স্বল্প সময়ে ভাতাভোগীগণ অতিসহজে ভাতা পেতে পারেন।

  •  
  • কে.বি.এম. হাবিবুল আলম, ইন্সট্রাকটর, উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, শ্রীপুর, মাগুরা
  • বিষয়ে শিক্ষকদের পঠন দক্ষতা বৃদ্ধিকরণ। 

খামারপাড়া ক্লাস্টারের সকল শিক্ষককে ইউআরসিতে প্রশিক্ষণ প্রদান। প্রতি বৃহস্পতিবারে শ্রেণি পাঠদান শেষে একটি স্কুলে গিয়ে শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় ও সহায়তা প্রদান।

  •  
  • স্বপন কুমার ভৌমিক, ইন্সট্রাকটর, উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, শালিখা, মাগুরা

English speaking skill improvement process by using structure and vocabulary.

প্রধান শিক্ষকদের মাসিক সভায় structure and vocabulary শীট সরবরাহ করা। উপজেলা রিসোর্স সেন্টারের website প্রকাশ করা এবং বিদ্যালয়ের email এ প্রেরণ করা।

  •  
  • অপূর্ব লাল ভট্রাচার্য্য, ইন্সট্রাক্টর, উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, মাগুরা সদর, মাগুরা
  • সদর উপজেলার প্রত্যেক সরকারি বিদ্যালয়ের ১জন শিক্ষককে গণিত বিষয়ে দক্ষ করে তোলা।

গণিত বিষয়ে প্রত্যেক বিদ্যালয়ে শিক্ষকের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শ্রেণী কক্ষে শিশুদের সহজ পদ্ধতিতে গণিত শেখানো। প্রতি মাসে ২৫টি বিদ্যালয়ে ০১ জন করে শিক্ষক ইউআরসিতে এনে প্রশিক্ষণ প্রদান করা।

  •  
  • মো: নুরুজজামান, ইন্সট্রাক্টর, উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, মহম্মদপুর, মাগুরা
  • উপজেলার প্রত্যেক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১জন শিক্ষককে ইংরেজী বিষয়ে দক্ষ করে তোলা।

ইংরেজী বিষয়ে প্রত্যেক বিদ্যালয়ে শিক্ষককের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শ্রেণী কক্ষে শিশুদের সহজ পদ্ধতিতে ইংরেজী শেখানো। প্রতি মাসে ২৫টি বিদ্যালয় থেকে ০১জন করে শিক্ষককে ইউআরসিতে এনে ইংরেজী বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

উপজেলা ডিজিটাল সেন্টারকে ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার হিসাবে ব্যবহার ।

শালিখা উপজেলাকে ১৬ ডিসেম্বর ২০১৬ খ্রিঃ তারিখের মধ্যে ডিজিটাল উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করার লক্ষ্যে উপজেলা ডিজিটাল সেন্টার চালু ও হস্তান্তরিত বিভাগসমূহের সকল সেবাকে একটি জায়গা থেকে প্রদান করার উদ্দেশ্যে উপজেলা ডিজিটাল সেন্টারকে ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার হিসাবে ব্যবহার ।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

উপজেলা শিক্ষা বাতায়ন তৈরিকরণ ।

শালিখা উপজেলার সকল মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে একটি আম্ব্রেলার নিচে আনার লক্ষ্যে "www.eudcationportalshalikha.gov.bd" নামক উপজেলা শিক্ষা বাতায়ন তৈরিকরণ ।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

আড়পাড়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে ডিজিটাল স্কুলে রুপান্তর

"www.amgps.gov.bd" নামক ডায়নামিক ওয়েবসাইট, ডিজিটাল এটেনডেন্স ও ম্যাসেজিং সিস্টেম, শ্রেণিকক্ষে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা ও মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর স্থাপন করে আড়পাড়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে ডিজিটাল স্কুলে রুপান্তর ।  

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা স্থাপন।

উপজেলা পরিষদ চত্বরের সার্বিক নিরাপত্তা  সার্বক্ষণিক মনিটরিং এর জন্য উপজেলা পরিষদ চত্বরে, উপজেলা পরিষদ ভবনের বিভিন্ন প্রবেশ পথে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা স্থাপন।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

"শালিখা উপজেলা" নামক মোবাইল অ্যাপ্স

স্মার্টফোন  ব্যবহারকারীরা "শালিখা উপজেলা" অ্যাপ্স দিয়ে অনলাইনে ও অফলাইনে উপজেলা প্রশাসনের প্রয়োজনীয় তথ্য ডাউনলোড করতে পারে  ও যে কোন বিষয়ে অভিযোগ ও মতামত প্রদান করতে পারে। তাছাড়াও মোবাইল কোর্টের তথ্য , সার্টিফিকেট মামলার তথ্য এই অ্যাপ্স থেকে পাওয়া যায় | গুগোল প্লে স্টোর থেকে এ আ্যাপস ডাউনলোড করা যাবে।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণের বেতন ভাতা প্রাপ্তির প্রক্রিয়া ইলেকট্রনিক্স ফান্ড ট্রান্সফার (EFT) সফটওয়ারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ

      শালিখা উপজেলার সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণের বেতন ভাতা প্রাপ্তির প্রক্রিয়া ইলেকট্রনিক্স ফান্ড ট্রান্সফার (EFT) সফটওয়ারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ ও মোবাইল ম্যাসেজের মাধ্যমে নিশ্চিতকরন।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

গ্রাম পুলিশগণের বেতন-ভাতা প্রাপ্তির প্রক্রিয়া মাল্টিডাইমেনশনাল  এসএমএস ও ইলেকট্রনিক্স ফান্ড ট্রান্সফার (EFT) সফটওয়ারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ

শালিখা উপজেলার নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত গ্রাম পুলিশগণের বেতন-ভাতা প্রাপ্তির প্রক্রিয়া মাল্টিডাইমেনশনাল  এসএমএস ও ইলেকট্রনিক্স ফান্ড ট্রান্সফার (EFT) সফটওয়ারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ ও মোবাইল ম্যাসেজের মাধ্যমে নিশ্চিতকরণ ।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

বায়োম্যাট্রিক ডিজিটাল এটেনডেন্স সিস্টেম চালুকরণ।

   উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অফিসে সঠিক সময়ে আগমন-প্রস্থান এবং উপস্থিতি নিশ্চিত করতে বায়োম্যাট্রিক ডিজিটাল এটেনডেন্স সিস্টেম চালুকরণ।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

শালিখা উপজেলায় অবস্থিত শহীদ সিরাজ উদ্দিন পাঠাগারকে ভ্রাম্যমান পাঠাগারে রূপান্তর।

ইঞ্জিন চালিত ভ্যান দিয়ে তৈরি ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী নিয়ে চালক রুটিন অনুযায়ী সপ্তাহে ৫দিন বিভিন্ন স্কুল/কলেজের সামনে সারাদিন অবস্থান করেন। উক্ত লাইব্রেরীতে স্কুল, কলেজের শিক্ষার্থী, সাধারন মানুষ প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রত্যয়ন/ জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি দিয়ে নিজের নাম রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন। রেজিস্ট্রেশন পরবর্তী সময়ে সে তার চাহিদা অনুযায়ী বই লাইব্রেরী থেকে সংগ্রহ করেন। পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে উক্ত প্রতিষ্ঠানে ঐ ভ্রাম্যমান লাইব্রেরী উপস্থিত হলে সে তার পূর্বের সংগৃহীত বই অক্ষত অবস্থায় ফেরত দিলে পরবর্তী চাহিদা অনুযায়ী বই সংগ্রহ করতে পারবেন।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

শালিখা উপজেলকে বাল্যবিবাহমুক্ত ঘোষণা  ।

বাল্যবিবাহ ঝুঁকিতে থাকা মেয়েদের ডেটাবেইজ থেকে উপাত্ত বিশ্লেষণ করে বাল্য বিবাহের কারণ অনুসন্ধান করা হয়েছে। পরবর্তীতে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা যেমনবাল্যবিবাহ ঝুঁকিতে থাকা অস্বচ্ছল পরিবারকে সেলাই মেশিন বিতরণ করা, কর্মসৃজন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান , একটি বাড়ী একটি খামার প্রকল্পের আওতায় আনা, সমাজসেবা থেকে বিভিন্ন সরকারী সেবা প্রদান, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে কর্মমুখি প্রশিক্ষণ প্রদান , বাল্যবিবাহের তথ্য সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অভিযোগ বক্স স্থাপন , বাল্যবিবাহ ঝুঁকিতে থাকা মেয়েদের লালকার্ড প্রদান, কাজী পুরোহিত, সৌখিন বিবাহ নিবন্ধকদের প্রশিক্ষণ প্রদান, বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে, মা-সমাবেশ, উঠান বৈঠক করে উপজেলাকে সম্পূর্ণভাবে বাল্যবিবাহমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

শালিখা উপজেলকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা  ।

শালিখা উপজেলার সকল বাড়ি/খানা জরিপ করে ২৫6 জন ভিক্ষুক সনাক্ত করা হয়ছে। ২৫6 জন ভিক্ষুককে একটি বাড়ী একটি খামার প্রকল্প, সমাজেসবা অধিদপ্তরের বিভিন্ন ভাতার আওতায় আনা হয়েছে, ফান্ড গঠন করে ভিক্ষুকদের মাঝে গরু ,ছাগল, হাস বিতরণ করা হয়েছে যাতে তারা কর্মসংস্থান করতে পারে । অক্ষম ভিক্ষুকদের আত্মীয়দের সাথে ট্যাগ করে শর্ত সাপেক্ষে  তাদের আত্মীয়দের আর্থিক সাহার্য করা হয়েছে, ইঞ্জিন ভ্যান প্রদান করা হয়েছে । পরবর্তীতে 05-01-2017 ইং খ্রিস্টাব্দ তারিখে মাননীয় শালিখা উপজেলা নির্বাহি অফিসার কর্তৃক আয়োজিত এক গণসমাবেশে জনাব আবদুস সামাদ, বিভাগীয় কমিশনার, খুলনা মহোদয়  শালিখা উপজেলাকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা করেন। 

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

কর্মজীবী মায়ের ছোট শিশুদের জন্য ডে কেয়ার সেন্টার স্থাপন

উপজেলা পরিষদের একটি কক্ষ বরাদ্দ করে একজন প্রশিক্ষিত তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ করা হয়েছে। কক্ষটিকে শিশুবান্ধব করে সাজিয়ে শিশুদের উপযোগী খেলনা ও দোলনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মায়েরা কর্মক্ষেত্রে যাওয়ার পথে শিশুটিকে প্রয়োজনীয় খাবারসহ তত্ত্বাবধায়কের নিকট দিয়ে যান । তত্ত্বাবধায়ক সঠিক সময়ে সকল শিশুদের খাওয়াবেন এবং তাদের খেলা, ঘুমোনোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করছেন । কর্মক্ষেত্র থেকে ফিরে যাবার সময়ে মায়েরা তত্ত্বাবধায়কের নিকট থেকে শিশুদের বাড়িতে নিয়ে যান । 

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

সকল প্রতিষ্ঠানের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পুরস্কার হিসেবে চারা গাছের প্রচলন।

উপজেলা পরিষদ চত্বরকে ছায়াশীতল রাখার জন্য বিভিন্ন প্রকারের গাছ রোপন, পরিষদ চত্বরের বড়গাছের চতুরপার্শ্বে বাধাই করে ছায়াবিথী তৈরি, উপজেলা পরিষদ ও উপজেলার সকল প্রতিষ্ঠানের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পুরস্কার হিসেবে চারা গাছের প্রচলন।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

ভূমি অফিসের একটি ডায়নামিক ওয়েবসাইট তৈরি ও অনলাইন নামজারীর আবেদনের ব্যবস্থা চালুকরণ ।

শালিখা উপজেলার ভূমি অফিসের সেবাকে আধুনিকায়নের জন্য www.aclandshalikha.gov.bd নামক ভূমি অফিসের একটি ডায়নামিক ওয়েবসাইট তৈরি ও অনলাইন নামজারীর আবেদনের ব্যবস্থা চালুকরণ ।  

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

"সেবাকানন" তথা ফ্রন্ট ডেস্ক সার্ভিস সেন্টার চালুকরণ

উপজেলা ভূমি অফিসের সেবা গ্রহিতাদের বিশ্রামাগার "সেবাকানন" তথা ফ্রন্ট ডেস্ক সার্ভিস সেন্টার চালুকরণ ও ভূমি অফিসের অফিসার ও সহকারীদের হাজিরার কাজে ডিজিটাল এটেনডেন্স মেশিন স্থাপন ।

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

পুলুম অটিস্টিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের শিক্ষায় উৎসাহ প্রদানে ভ্যানগাড়ী ও স্কুল ব্যাগ বিতরণ ।    

পুলুম অটিস্টিক বিদ্যালয়ের শিশুরা যাতে তাদের শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে সমস্যা মনে না করে , যাতে তারা অন্য স্বাভাবিক শিশুদের মতো লেখাপড়া করতে পারে । অটিস্টিক শিশুরা যাতে হীনমন্যতায় না ভোগে এবং ঠিকমত লেখাপড়া করতে পারে । সে লক্ষ্যে স্কুলে মাঠে মাটি ভরাট করা হয়েছে । প্রতিবন্ধী শিশুদের যাতায়াতের জন্য একটি ইঞ্জিন ভ্যান কিনে দেওয়া হয়েছে। স্কুলের সকল শিুশুকে স্কুল ব্যাগ কিনে দেওয়া হয়েছে।   

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

ডিজিটাল এটেনডেন্স ও ম্যাসেজিং সিস্টেম স্থাপন।  

   শালিখা উপজেলার সরস্বতী শিকদার স্কুল এন্ড কলেজ , আড়পাড়া আইডিয়াল হাইস্কুল ও বিহারীলাল শিকদার ডিগ্রী কলেজে  ডিজিটাল এটেনডেন্স ও ম্যাসেজিং সিস্টেম স্থাপন।  

  •  
  • নির্বাহি অফিসার, শালিখা, মাগুরা

শালিখা উপজেলার শতখালী ইউনিয়নের হরিশপুর (মাঠপাড়া) গ্রামের একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিশেষ কর্মসূচি ।

হরিশপুর (মাঠপাড়া) গ্রামে বসবাসকারী ৪০ টি পরিবারের যাতায়াতের জন্য ঐ এলাকার কাঁচা রাস্তা ইটের সোলিং করা হয়। চিহ্নিত পরিবারগুলিকে সোলার সিস্টেমের আওতায় নিয়ে আসা হয়। চিহ্নিত পরিবারের সক্ষম যুবক-যুবতিদেরকে যুব উন্নয়নের মাধ্যমে হাস-মুরগী পালন, সেলাই মেশিন প্রশিক্ষণ, মৎস্য চাষ প্রশিক্ষণ, নকশী কাঁথা সেলাই প্রশিক্ষণ, ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি মেরামত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। ঘর তৈরির জন্য পরিবারগুলোকে টিন প্রদান করা হয়। ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে অবকাঠামো ও জীবন মানের উন্নয়ন করা হয়।

 

 

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি)

মাগুরা।